২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৬ অপরাহ্ন, ২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা! দর্শনায় দাড়ানো ট্রাকে আগুন ধরিয়েছে দুর্বৃত্তরা বিরামপুর রেলস্টেশনে ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের বড় বোনের ইন্তেকাল চুয়াডাঙ্গায় স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে স্ত্রীর মৃত্যু জীবননগরে পূর্বাশা পরিবহনের ডাকাতি, নগদ অর্থ ও মালামাল লুট
টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে উধাও নাসিরের স্ত্রী

টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে উধাও নাসিরের স্ত্রী

আজকের ক্রাইম ডেক্স

প্রায় ৩২ লাখ টাকা, ছয় ভরি ওজনের স্বর্ণের হার, চেইন ও আংটি নিয়ে পালিয়েছেন মালয়েশিয়া প্রবাসীর স্ত্রী। কৌশলে ৯ বছর বয়সী ছেলেকেও নিয়ে গেছেন তিনি। এ ঘটনায় সদর থানায় স্ত্রী তানিয়া আক্তারসহ শ্বশুর-শাশুড়ি এবং শ্যালককে আসামি করে অভিযোগ করেছেন প্রবাসী নাসির হাওলাদার।

ঘটনাটি ঘটেছে গত ১১ ডিসেম্বর মাদারীপুরে সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের খালাসীকান্দি গ্রামে। ভুক্তভোগী প্রবাসী নাসির হাওলাদার আব্দুর জব্বার হাওলাদারের ছেলে।

ভুক্তভোগী নাসির ও তার পরিবার জানায়, দীর্ঘ দিন প্রবাসে ছিলেন নাসির হাওলাদার। এ সময় স্ত্রীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টেই সব টাকা পাঠিয়েছেন নাসির। সম্প্রতি দেশে ফিরে এসেছেন তিনি। স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে পাঠানো টাকা ফেরত চাইতে গেলে মনোমালিন্য হয় তাদের মধ্যে। এরই জেরে গত ১১ ডিসেম্বর টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে ছেলেসহ বাড়ি থেকে পালিয়ে যান তানিয়া। ফোনও বন্ধ রেখেছেন তানিয়া। তবে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে জানতে চাইলে তারা পালিয়ে যাওয়া বিষয়টি অস্বীকার করেন।

ভুক্তভোগী প্রবাসী নাসির হাওলাদার বলেন, আমার সরলতার সুযোগ নিয়ে প্রবাসে থাকা অবস্থায় সব টাকা আমি আমার বউয়ের অ্যাকাউন্টে পাঠাই। সম্প্রতি আমি দেশে আসলে টাকা চাইতে গেলে বিভিন্নভাবে তালবাহানা করত থাকে আমার স্ত্রী। গত ১১ ডিসেম্বর ব্যাংক থেকে টাকা উঠানোর কথা বলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফিরে আসেনি। আমার নগদ ও ব্যাংকে থাকা সব টাকা আত্মসাৎ করেছে। এমনকি আমার ছেলেটিকেও নিয়ে গেছে।

মাদারীপুর সদর মডেল থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, প্রবাসীর সঙ্গে প্রতারণার একটা অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষ এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019